আনিস তপন : স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রলালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকতা মাইদুল ইসলাম প্রধান তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এ ঘটনায় গত ৩০ অক্টোবর স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের
অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন অনুবিভাগ) মো. শাহ্ আলমকে প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করে পরবর্তী পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিেিবদন জমা দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, কমিটি নিবিড়ভাবে তদন্ত করেছে। মন্ত্রণালয়/বিভাগের ২৫/২৬ জন কর্মকর্তা/কর্মচারীকে চুরির উদ্দেশ্য জানতে এবং প্রকৃত দোষীকে শনাক্ত করতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তবে প্রতিবেদনে কাউকে দোষী হিসেবে শনাক্ত করা হয়নি ও কিভাবে নথি গায়েব হয়েছে সেই বিষয়টিও উদঘাটন করা যায়নি বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে যেহেতু ঐ কক্ষের এবং ফাইল কেবিনেটের চাবি কম্পিউটার অপারেটর মো. জোসেফ সরদার এবং আয়েশা সিদ্দিকার কাছে থাকে তাই তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।
একই সঙ্গে একই কক্ষের অপর কয়েক জনের বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ প্রমানিত হওয়ায় তাদেও বিরুদ্ধেও বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করেছে তদন্ত কমিটি।