আনিস তপন : বৃহস্পতিবার সচিবালয়ের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়ে মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, আগের মতই সবাই এটি মাঠ হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে। তবে মাঠটির মালিকানা থাকবে পুলিশের।
কলাবাগান থানা ভবনের জন্য এই জায়গাটির জন্য ২০১৭ সালে সরকারি আইন-কানুন অনুসরণ করেই আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু বরাদ্দ পাওয়ার পর দেখা গেছে, আশপাশে খেলাধুলা বা বিনোদনের জন্য এমন খোলামেলা স্থান নেই।
প্রধানমন্ত্রীও এ বিষয়টি লক্ষ্য করে বলেছেন, যেহেতু খালি জায়গা নেই, বিনোদনের কিছু নেই, তাই আগের মত এখানে মাঠই থাকুক। মাঠটি আগের মতই এলকার লোকজন ব্যবহার করবে। এজন্য নির্মাণকাজ বন্ধ করার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেছেন, তবে এর মালিক পুলিশের কাছেই থাকবে এবং তারাই এর রক্ষণাবেক্ষণ করবে।
ইতোমধ্যে মাঠ প্রাচীর নির্মাণ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সেখানে তো খুব বেশি প্রাচীর নির্মাণ করা হয়নি। তাই আপাতত যতটুকু হয়েছে ততটুকুই থাকবে। এজন্য পরবর্তীতে যদি কোন সমস্যা হয় তখন সেটা দেখা যাবে।
কলাবাগান থানাভবন কোথায় হবে এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, সেটা সরকার দেখবে। তবে আপাতত সেখানে ভবন হচ্ছে না। তাই এখন থেকেই এখানে সব নির্মাণ কাজ বন্ধ থাকবে।