অর্থনীতি ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপে ইলেকট্রিক ভেহিকেল’ বা ‘ইভি’ বললে মানুষ বোঝে টেসলার মত কোনো বিদ্যুৎচালিত গাড়ি, তবে এশিয়া, বিশেষ করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ‘ইভি’র প্রতিরূপ হয়ে উঠছে ইলেকট্রিক মোটরসাইকেল।
আপনি যদি এশিয়ার দেশগুলোতে ভ্রমণ করেন, বিশেষ করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, চীন কিংবা ভারতে, চারপাশে এ ধরনের প্রচুর ইলেকট্রিক মোটরসাইকেল আপনার চোখে পড়বে।
এ অঞ্চলে পেট্রোল-চালিত সাধারণ মোটরসাইকেলের বাজারটি ধীরে ধীরে ইলেকট্রিক মোটরসাইকেলে বদলে যেতে শুরু করেছে। এশিয়ার দেশগুলোতে বিদ্যুৎচালিত দুই চাকার এ বাহনের সম্ভাবনাময় বিশাল বাজারের একটি চিত্র তুলে ধরা হয়েছে বিবিসির এক প্রতিবেদনে।
তাইওয়ান, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া বা থাইল্যান্ডে মোটরসাইকেল অনেকটা পারিবারিক গাড়ির ভূমিকা পালন করে, কারণ গাড়ির চেয়ে এ বাহন অনেক দিক দিয়েই সাশ্রয়ী।
ফলে এসব দেশে দুই-চাকার মোটরসাইকেলে চড়ে পুরো পরিবারের দৈনন্দিন যাত্রা খুবই স্বাভাবিক একটি দৃশ্য। বিবিসি লিখেছে, বিশ্বের যত মোটরসাইকেল বিক্রি হয়, তার অর্ধেক বেচা হয় এশিয়ায়। এখানে এমন দেশও আছে, যেখানে পরিবারে একটি মোটরসাইকেল না থাকাটা অস্বাভাবিক একটি বিষয়।
থাইল্যান্ডের কথাই ধরা যাক, বিশ্বে মাথাপিছু সবচেয়ে বেশি মোটরসাইকেলের মালিক থাইরা। এ দেশের ৮৭ শতাংশ পরিবার অন্তত একটি মোটরসাইকেলের মালিক। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে থাইরা ব্যবহার করেন স্কুটার। চালক তার দুই পা সরাসরি সামনে একটি পাদানিতে রেখে এ বাহন চালাতে পারেন। এরপর পৃষ্ঠা ৭, সারি ৩