জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবেলায় বিশ্বের স্বীকৃত ৫ নেগোশিয়েটরের অন্যতম প্রধানমন্ত্রীর অবদান জাতিকে গর্বিত করেছে
মতিনুজ্জামান মিটু: পরিবেশ ও প্রতিবেশ উন্নয়নে দৃষ্টিগ্রাহ্য কাজের মাধ্যমে জাতির এমর্যাদাকে ধরে রাথতে হবে। সোমবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের বল রুমে ন্যাশনাল এডাপটেশন প্লানের (এনএপি) প্রাইভেট সেক্টর ও ফিনানশিয়াল ইনস্টিটিউশনগুলোর এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড,ফারিনা আহমেদ এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, দেশের সব নাগরিকের সচেতন অংশগ্রহণ ছাড়া সরকারের একার পক্ষে পরিবেশ ও প্রতিবেশের উন্নয়ন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবেলা করা সম্ভব নয়। একটি গবেষণা প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি আরও বলেন, দেশের মানুষ বছরে জনপ্রতি ৭.৫ কেজি বর্জ্য উৎপন্ন করে। প্রতিটি নাগরিক দায়িত্বশীল না হলে এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসা যাবেনা।
কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড.আব্দুল হামিদ, ইউনাইটেড নেশনের জয়েন্ট সেক্রেটারি ও উইং চিপ কবির আহমেদ প্রমুখ। মুক্ত আলোনায় অংশ নেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাসটেইনেবল ফিনান্স ডিপার্টমেন্টের যুগ্ম পরিচালক আহমেদ যুবায়ের মাহবুব, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্য প্রকৌশলী মো. শফিকুর রহমান ভূঁইয়া, বিল্ড এর চীপ এক্সিকিউটিভ অফিসার ফেরদৌস আরা বেগম, বাংলাদেশ অর্গানিক প্রোডাক্টস ম্যানুফ্যাকচারাস এসোসিয়েশনের সভাপতি মুহা. আব্দুস সালাম প্রমুখ। মুল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, সিইজিআইএস এর নির্বাহী পরিচালক মালিক ফিদা এ খান।