পানি ও বিদ্যুতের জন্য ইউক্রেনের লক্ষ লক্ষ লোকের হাহাকার
অর্থনীতি ডেস্ক : প্রতিদিন কমপক্ষে প্রায় ২০০ কোটি টাকার অবৈধ সোনার অলংকার ও বার চোরাচালানের মাধ্যমে বাংলাদেশে আসছে, দাবি বাজুসের। রাশিয়া কয়েক ডজন ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করার পর ইউক্রেনের লাখ লাখ মানুষ পানি ও বিদ্যুৎ সংযোগ পাওয়ার জন্য শুক্রবার লড়াই করছে। রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইতোমধ্যে দেশটির বিদ্যুৎ গ্রিড মারাত্বভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
ইউক্রেনের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এবং সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে লক্ষ লক্ষ মানুষ গুরুতর ব্ল্যাকআউট সহ্য করেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জীবনের জন্য-হুমকিপূর্ণ পরিণতি সম্পর্কে সতর্ক করেছে এবং অনুমান করেছে, এর ফলে লক্ষাধিক মানুষ তাদের বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র চলে যেতে পারে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেন, প্রায় সব অঞ্চলেই বিদ্যুতের পরিস্থিতি ভয়াবহ। তবে, আমরা ধীরে ধীরে ব্ল্যাকআউট থেকে দূরে চলে যাচ্ছি, প্রতি ঘন্টায় আমরা নতুন গ্রাহকদের কাছে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিচ্ছি। কিয়েভে রাশিয়ান হামলার ২৪ ঘন্টারও বেশি সময় পর মেয়র ভিটালি ক্লিটসকো বৃহস্পতিবার গভীর রাতে বলেছেন, রাজধানীর ৬০ শতাংশ বাড়ি এখনও বিদ্যূৎ বিভ্রাটের শিকার হচ্ছে। তবে শহরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, পানি পরিষেবা সম্পূর্ণরূপে পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। তবে কিয়েভ আঞ্চলিক সামরিক প্রশাসনের প্রধান ওলেক্সি কুলেবা বলেছেন, শহরের উপকণ্ঠে ভিশগোরোদে গোলাবর্ষণে সাতজন নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার নতুন একদফা হামলায় দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খেরসনে অন্তত চারজন নিহত হয়েছে বলে সেখানকার একজন সিনিয়র কর্মকর্তা জানিয়েছেন। সম্প্রতি ইউক্রেন বাহিনী খেরসন পুনরুদ্ধার করেছে। শীতের আগমন এবং রাজধানীতে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের ঠিক উপরে থাকা অবস্থায় পাওয়ার গ্রিডের ওপর সর্বশেষ এই আক্রমণ চালানো হয়।
আঞ্চলিক প্রশাসনের প্রধান সের্হি হামালির মতে, খমেলনিটস্কির পশ্চিম অঞ্চলটিতে মারাত্মক বিদ্যুৎ সংকটে রয়েছে। স্বাভাবিক চাহিদার মাত্র ৩৫ শতাংশ বিদ্যুৎ সরবরাহ কার্যকর রয়েছে। আঞ্চলিক সামরিক প্রশাসনের ওলেহ সিনহুবভ বলেছেন, রাশিয়ার সীমান্তবর্তী পূর্ব খার্কিভ অঞ্চলের প্রায় ৩ লাখ বাসিন্দা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিদ্যুৎবিহীন ছিল। তবে প্রায় ৭০ শতাংশ গ্রাহকের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। আমরা বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনরায় এরপর পৃষ্ঠা ৭, সারি ১