• প্রচ্ছদ
  • আমার দেশ
  • আমাদের বিশ্ব
  • খেলা
  • ইসলামি চিন্তা
  • অমৃত কথা
  • বিনোদন
  • আজকের পএিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
  • নগর সংস্করণ
  • মিনি কলাম
  • খ্রিস্টীয় দর্পণ
  • প্রবারণা পূর্ণিমা

মিনি কলাম

বিদ্যুৎ আমদানিতে আদানির লাভ হয়েছে, কিন্তু বাংলাদেশের কোনো লোকসান হয়নি : মোহাম্মদ এ আরাফাত, রাজনীতিবিদ, গবেষক ও চেয়ারম্যান, সুচিন্তা ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ

প্রকাশের সময় : March 5, 2023, 10:42 pm

আপডেট সময় : March 5, 2023 at 10:42 pm

ভূঁইয়া আশিক রহমান : [২] রাজনীতিক, গবেষক ও সুচিন্তা ফাইন্ডেশনের চেয়ারম্যানের মোহাম্মদ এ. আরাফাত বলেছেন, আদানি গ্রæপের বিদ্যুৎ প্রকল্প নিয়ে কিছুদিন ধরে বিভিন্ন ধরনের অপপ্রচার হচ্ছে দেশে। খুব সম্প্রতি ‘ডেইলি স্টার বাংলা’ একটি হেডলাইন করেছে, ‘লাভের ভাগ আদানির, লোকসান বাংলাদেশের’-এটি একেবারে ডাহা মিথ্যা কথা। পত্রিকাটি রেফারেন্স হিসেবে দিচ্ছে, অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে। আমেরিকার ওয়াশিংটন পোস্টের রেফারেন্সও তারা দিচ্ছে। একটি ব্যাপার সকলের মাথায় রাখতে হবে অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশগুলো কিন্তু সবচেয়ে ন্যায্য ও কম মূল্যের জ¦ালানি কয়লা দীর্ঘদিন ব্যবহার করে নিজেদের উন্নত করে ফেলেছে। এখন সেটার যে ইম্প্যাক্ট গেøাবালি পড়ছে, ক্লাইমেট চেঞ্জসহ বিভিন্ন কারণে, এখন এসে তারা একটা কয়লাবিরোধী অবস্থান তৈরি করেছে। তারা তো তাদের কাজ সেরে ফেলেছে।

[৩] তিনি বলেন, বাংলাদেশের মতো দেশগুলোর কিন্তু কম মূল্যের জ¦ালানি দরকার। আমাদের দেশ এগিয়ে নেওয়া বা এগিয়ে যাওয়ার জন্য। আমরা কিন্তু কয়লা ব্যবহারই করিনি। এখন যেকোনো জায়গায় যেকোনো কয়লাভিত্তিক প্রকল্প হলে তারা তার বিরোধিতা করে। বিষয়টি কিন্তু এমন নয় যে কয়লার কারণে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, সেজন্য তারা কয়লার বিরোধিতা করছে। তারা বিরোধিতা করছে, কারণ এই মুহূর্তে বিশে^র যেকোনো কয়লা প্রকল্পের বিরোধিতার করার জন্য একটা অবস্থান নিয়েছে। তাদের সেই রেফান্সে নিয়ে এসে আমাদের কিছু গণমাধ্যম মানুষকে বিভ্রান্ত করছে। অথচ এটা দেশের স্বার্থবিরোধী। উন্নত বিশ^ কোনোভাবেই চাচ্ছে না বাংলাদেশ এগিয়ে যাক। এগিয়ে আসুক উন্নত বিশে^র কাতারে। সবকিছুতে স্বনির্ভর হোক। কম বা ন্যায্যমূল্যে জ¦ালানি ব্যবহার করে এগিয়ে যাক। এই এজেন্ডার মধ্যে পড়ে গেছেন আমাদের দেশের কিছু গণমাধ্যম ও সোকলড ব্যক্তি। যারা দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে কাজগুলো করছেন।

[৪] এই গবেষক আরও বলেন, আদানি কোম্পানি হিসেবে ভালো নাকি খারাপÑএ নিয়ে আমার কোনো বক্তব্য নেই। আদানি প্রতারক কী প্রতারক নয়Ñ সেটা নিয়েও আমার কোনো মন্তব্য নেই। আই ডোন্ট কেয়ার এবাউট আদানি। কিন্তু বাংলাদেশের সরকার বা শেখ হাসিনার সরকার আদানির সঙ্গে যে চুক্তি করেছে, এটা তো কেউ দেখিয়ে দিতে পারছেন না তথ্য-উপাত্ত দিয়ে, এই চুক্তি বাংলাদেশের স্বার্থের বিপক্ষে গেছে। এই যে ডেইলি স্টার হেডলাইন করলো, ‘লাভের ভাগ আদানির, লোকসান বাংলাদেশের’Ñতা কতোটা সঠিক? হ্যাঁ, আদানির লাভ আছে। অবশ্যই তাদের লাভ আছে। কারণ যেকোনো বেসরকারি খাত যখন বিনিয়োগ করবে কোথাও, তার তো লাভের হিসাব থাকবেই। লাভ ছাড়া বিশে^র কোথায় কে বিনিয়োগ করে? কিন্তু বলা হচ্ছে যে, লোকসান বাংলাদেশের! কী লোকসান বাংলাদেশের? কীভাবে লোকসান হলো বাংলাদেশের? এটা কিন্তু নিউজে নেই। একেবারে নেই।

[৫] বাংলাদেশ নিজেদের অভ্যন্তরে যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করি, সেখানে আমরা ডিজেল দিয়ে যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করি, তার পার কিলোওয়াটের খরচ পড়ে, বর্তমান বাজার মূল্যে ৩০ টাকা করে। আমরা যদি এলএনজি আমদানি করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করি, তাহলে এই মুহূর্তের হিসাবে ২২ টাকা করে পড়বে পার কিলোওয়াট। আমরা যদি ফার্নেস ওয়েল দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করি তাহলে ২০ টাকা করে পার কিলোওয়াট খরচ হবে। আদানির বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে যে বিদ্যুৎ আমরা নেবো, সেটা ২৫ বছর ধরে। সেটার বর্তমান বাজার মূল্যে দাম পড়বে ১৬ টাকা করে, পার কিলোওয়াট। যারা সমালোচনা করছেন আদানির বিদ্যুৎ নিয়ে, তারা বলে দিনÑ১৬ টাকার নীচে কীভাবে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব? যদি তারা দেখিয়ে দিতে পারতেন, তাহলে বুঝতাম আমাদের আদানির বিদ্যুৎ আমদানি লোকসান।

[৬] সমালোচকরা কী বলছেন? বলছেন, আদানি ভারত সরকারকে কর দেবে না, করের বোঝা বাংলাদেশের। অদ্ভ‚ত একটা ব্যাপার। আমরা সবকিছু হিসাব করে, পার কিলোওয়াট বিদ্যুতের যে দাম নির্ধারণ করেছি, সেটা ১৬ টাকা করে এসেছে বর্তমান কয়লার বাজার মূল্য ধরে। আদানি যদি তার সরকারের সঙ্গে নেগোসিয়েট বা দরকষাকষি করে কোথাও টেক্সট বাঁচায় সেটা তার ব্যাপার। এটা নিয়ে আমাদের সমস্যা কী? এটা আমাদের ওপর বোঝা পড়লো কী করে? আমরা তো এর জন্য অতিরিক্ত টাকা দিচ্ছি না। আমরা যে সর্বনি¤œ মূল্যে বিদ্যুৎ পাওয়ার কথা, যেহেতু এটা কয়লাভিত্তিক প্রকল্প, আমরা সেই মূল্যেই তো বিদ্যুৎ পাচ্ছি। আমাদের তো কোনো অতিরিক্ত টাকা লাগছে না। আদানি টাকা বাঁচাচ্ছে, সে তার সরকারের সঙ্গে দর কষাকষির করে করছে, সেটা তার ব্যাপার। আমার তো সেখানে সমস্যা নেই। আমার এখানে লোকসান কী করে হয়, এটা আমি বুঝতে পারছি না। এটা আমাদের বোঝাক, যে দামে আমরা আদানির বিদ্যুৎ নেবো, ১৬ টাকা করে বর্তমান কয়লার বাজার মূল্যে, এর চেয়ে কম দামে কীভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়, দেখাক। তাহলে আমরা বুঝবো যে আমরাা লস খেলাম!

[৭] আদানির লাভ হয়েছে, কিন্তু বাংলাদেশের কোনো লোকসান হয়নি। কিন্তু করের বোঝা বাংলাদেশ নেবেÑএটা একটা ডাহা মিথ্যা কথা। করের বোঝা মানে কী? আমরা কি অতিরিক্ত করের বোঝা নিচ্ছি? যদি করের বোঝা নিতে হতো, তাহলে পার কিলোওয়াট বিদ্যুতের দাম ১৬ টাকা কী করে হচ্ছে? আপনি কারও সঙ্গে দর-কষাকষি করে ন্যায্য মূল্যে একটা জিনিস কিনলেন, যিনি আপনার কাছে বিক্রি করলেন, তিনি যদি যার কাছ থেকে পণ্যটি কিনেছেন, সেখানে যদি দর-কষাকষি করে কিছু টাকা, সেটার আপনাকে দিতে হবে, সেটা নেসেসারি নয়। আপনি ন্যায্য মূল্যে পেলেই তো হলো। এই যে কুযুক্তি তারা হাজির করেন, এটা অদ্ভ‚ত একটা ব্যাপার।

[৮] আদানির বিদ্যুৎ প্রকল্পটি ঝাড়খন্ডে নির্মাণ হয়েছে। এই প্রকল্প থেকে আগামী ২৫ বছর জন্য তা বাংলাদেশ সরকারের। কিন্তু বাংলাদেশ সরকার এক পয়সাও বিনিয়োগ করেনি। এক পয়সাও খরচ করেনি। আগামী ২৫ বছর ধরে ১৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আদানিকে প্রত্যেক সেকেন্ডের জন্য এভেলেবল রাখতে হবে। আমাদের যখন প্রয়োজন বিদ্যুৎ নেবো, যখন প্রয়োজন হবে নাÑতখন নেবো না। এটা আমাদের ইচ্ছার উপর নির্ভর করবে। ২৫ বছর এটির অন্য গল্প। কিন্তু এর আগ পর্যন্ত আদানির এই বিদ্যুৎ প্রকল্প বাংলাদেশ সরকারের মালিকাধীন। আমরা যখন চাবো, তখনই বিদ্যুৎ নিয়ে আসবো। কিন্তু আদানি যদি বিদ্যুৎ এভেলেবল করতে ব্যর্থ হয়, আমরা তাদের ফাইন করবো।

[৯] আদানি খারাপ কোম্পানি, প্রতারক কোম্পানিÑ আচ্ছা ঠিক বুঝলাম। কিন্তু আমরা কি আদানি এক পয়সাও দিয়েছি? দিইনি তো। ওই প্রকল্প থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে, আমরা সাধারণ মানুষকে দেবো, ব্যবহার করবো, তারপর গিয়ে আমরা আদানিকে বিল দেবো। আদানি যদি প্রতারক কোনো কোম্পানি হয়, তারা যদি বসে যায়, আমাদের তো কোনো লোকসান নেই। শুধু এই চ্যালেঞ্জটুকু আমি সমালোচকদের দিতে চাই, সে কী? আপনারা যে বলে দিচ্ছেন, আদানির বিদ্যুতে লোকসান বাংলাদেশের, সেটি কীভাবে? যে দামে আমরা আদানির বিদ্যুতটি আনছে, তার চেয়ে কম দামে বা সেই দামে বাংলাদেশের ভেতরে আপনারা বিদ্যুৎ উৎপাদন করে দেখান। ডিজেল, ফার্নেস কিংবা আদানিকৃত এলএনজি দিয়ে। পারবেন না তো। আপনরা যদি কয়লা দিয়ে উৎপাদন করতে চান বাংলাদেশে, তাহলে আপনারাই তো কয়লার বিরোধিতা করেন।

[১০] বাংলাদেশে ইতোমধ্যেই সাড়ে চার হাজার মেগাওয়াটের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প প্রক্রিয়াধীন আছে। আরও সাড়ে তিন হাজার মেগাওয়াট আসছে সামনে। কয়লাভিত্তিক বিদ্যুতের আট হাজারের মতো ক্যাপাসিটি তৈরি করতে যাচ্ছি। এর বেশি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব নয়, আপনারা হিসাব করে দেখুন। আদানিকে ১৬০০ মেগাওয়াটের একটা বিদ্যুৎ প্রকল্প তৈরি করতে হয়েছে ঝাড়খন্ডে, বাংলাদেশে ৬০০ থেকে ১ হাজার একরের মতো জমি লাগতো। ২ বিলিয়ন ডলার ইনভেস্টমেন্টও লাগতো এককালীন। এসবের তো কিছুই লাগেনি আমাদের। এক পয়সাও খরচ হচ্ছে না। এই পয়সা ২৫ বছর মেয়াদে বিদ্যুৎ ব্যবহার করে করে আমরা দেবো। যখন যে দাম থাকবে কয়লার বাজারে, সেই দামেই আমরা বিদ্যুতটি কিনবো।

[১১] অস্ট্রেলিয়া থেকে ডাবল দামে আনবে কয়লাÑএমন একটি অপপ্রচারও হচ্ছে। আরে আমরা কি পয়সা দিয়েছি নাকি আদানিকে? দিইনি তো। যখন চুক্তি হয় তখন একটা ইনডেক্স প্রাইস হিসাবে ধরা থাকে, অস্ট্রেলিয়াতে যে মূল্যটা হবে সেটাকে ইনডেক্স প্রাইস হিসেবে ধরা হয়েছিলো। কতো এলাকার কয়লাÑ যেমন ইন্দোনেশিয়া, অস্ট্রেলিয়া এবং আফ্রিকার বিভিন্ন জায়গা থেকে যে কয়লা আদমানি করা হয়, কয়লাগুলো আনা হয়, সেগুলোকে ইনডেক্স প্রাইস হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু এটা তো বাংলাদেশ সরকার সিদ্ধান্ত নেবে ২৫ বছর ধরে। আমরা যদি দেখি অস্ট্রেলিয়ার কয়লার দাম বেশি, সেটা আমরা নেবো না। তারা যদি বেশি দামে কয়লা অস্ট্রেলিয়া থেকে আনেও, আমরা ইন্দোনেশিয়ার সর্বনি¤œ দামের কয়লার মূল্যই পরিশোধ করবো আদানিকে। কোন দামে কয়লার মূল্য পরিশোদ করা হচ্ছে তা না দেখে এই অপপ্রচার চলছে, সেটি সমস্যাই বটে।

[১২] আদানি নিয়ে আমার কোনো মাথাব্যথা নেই। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সরকার বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী কোনো চুক্তি করবে, এইটা অসম্ভব একটা ব্যাপার। এ নিয়ে যারা মিথ্যাচার করছেন যারা তাদের অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে। আপনারা দেখেছেন, কয়লাভিত্তিক রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিরোধিতা, পায়রার কয়লা প্রকল্পের বিরোধিতা, মাতারবাড়ীর বিরোধিতাও করেছেন। কিন্তু আজকে যখন বিশে^ এলএনজির দাম বেড়ে গেলো যুদ্ধের পরে, আজকে যখন ফার্নেস অয়েল বা ডিজেলে দাম বেড়ে গেছে, তখন এই কয়লাভিত্তিক প্রকল্পগুলোই আমাদের বাঁচাবে। কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলোর জন্যই আমরা লোডশেডিং কমিয়ে আনতে পারবো। লোডশেডিংমুক্ত বাংলাদেশ থাকবে। এই এতো দুর্যোগের মধ্যেও। অথচ সমালোচকরা কিন্তু কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ঘোর বিরোধিতা করেছেন।

[১৩] বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার জন্য কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎপ্রকল্প প্রয়োজনীয়তা। কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের কিছু সমস্যাও আছে আমরা জানি, কিন্তু উন্নত বিশ^ তো এর সমস্ত সঠিক ব্যবহার করে নিজেদের সবকিছু বানিয়ে ফেলেছে। যখন উন্নত বিশ^ কয়লা ব্যবহার করে নিজেদের উন্নত করেছে, এর ফলে ক্লাইমেট চেঞ্জের যে ইম্প্যাক্ট তা আমাদের ঘাড়ে এসে পড়ছে। আর আমরা যখন উন্নয়ন করতে যাচ্ছি, তখন আমাদের এসে বলছে, তোমরা এটা করতে পারবা না।
ওয়াশিংটন পোস্টে একটা আর্টিকেল লিখে দিয়েছে, অস্ট্রেলিয়া থেকে কোনো একটা প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি বলে দিচ্ছে, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প খারাপ, আর আমাদের এখানকার কিছু নাদান না বোঝে, অবুঝ এসবকে রেফারেন্স হিসাবে ব্যবহার করে বলার চেষ্টা করছেন যে, ওরা বলছে কয়লাভিত্তিক প্রকল্প বিদ্যুৎ খারাপ। ওরা কেন বলছে এমনটি? নিজেদের স্বার্থে। আমাদের স্বার্থের বিরুদ্ধে কথাগুলো যাচ্ছে। ফলে নিজেদের স্বার্থ বোঝে আমাদের কাজ করতে হবে।

সম্পাদক

নাসিমা খান মন্টি

09617175101, 01708156820

[email protected]

১৩২৭, তেজগাঁও শিল্প এলাকা (তৃতীয় তলা) ঢাকা ১২০৮, বাংলাদেশ। ( প্রগতির মোড় থেকে উত্তর দিকে)