
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল অক্টোবরে

আব্দুর রহিম : [১] রেল লাইনের বেশিরভাগ নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ায় আগামী মাসে চট্টগ্রাম-দোহাজারী-কক্সবাজার রুটে পরীক্ষামূলকভাবে ট্রেন চলাচল শুরু হবে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ মফিজুর রহমান।
[২] তিনি বলেন, নির্ধারিত সময়ের সাত মাস আগে আগামী ১৫ অক্টোবর চট্টগ্রাম-দোহাজারী-কক্সবাজার রুটে পরীক্ষামূলকভাবে চালানোর জন্য পটিয়া রেলস্টেশনে একটি ট্রেন প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
[৩] প্রকল্প পরিচালক বলেন, প্রকল্পের ৮৯ শতাংশের বেশি নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে এবং বাকি কাজ আগামী ৬ মাসের মধ্যে শেষ হবে। মফিজুর রহমান বলেন, এ পর্যন্ত ৩৯টি বড় সেতু, ২৪২টি কালভার্টের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে এবং ১০০ কিলোমিটার রেলপথের মধ্যে ৯৫ কিলোমিটার স্থাপনের কাজ ইতোমধ্যেই শেষ হয়েছে।
[৪] এছাড়া, সাঙ্গু, মাতামুহুরি ও বাঁখালী নদীর ওপর তিনটি বড় সেতুসহ ৪৩টি ছোট সেতু, ২০১টি কালভার্ট ও ১৪৪টি লেভেল ক্রসিং নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। নয়টির মধ্যে ছয়টি রেল স্টেশনের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে এবং আরও দুই-তিনটি স্টেশন আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হবে। বাকি স্টেশনগুলোর কাজ এখন পুরোদমে চলছে। ১০০ কিলোমিটার রুটে সাতকানিয়া, লোহাগাড়া, চকরিয়া, ডুলাহাজরা, ঈদগাও, রামু, কক্সবাজার সদর, উখিয়া ও গুনদুমসহ মোট নয়টি স্টেশন থাকবে। এই স্টেশনগুলোতে শতভাগ কম্পিউটার-ভিত্তিক ইন্টারলকিং সিগন্যাল সিস্টেম এবং একটি সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজড টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক থাকবে।
[৫] তিনি আরও বলেন, নতুন রেল লাইনটি বন্দর নগরী থেকে পর্যটন শহর কক্সবাজার পর্যন্ত দ্রুত ও নির্বিঘ্নে ট্রেন চলাচল নিশ্চিত করবে। ১৮ হাজার ৩৪
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল অক্টোবরে
আব্দুর রহিম : [১] রেল লাইনের বেশিরভাগ নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ায় আগামী মাসে চট্টগ্রাম-দোহাজারী-কক্সবাজার রুটে পরীক্ষামূলকভাবে ট্রেন চলাচল শুরু হবে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ মফিজুর রহমান।
[২] তিনি বলেন, নির্ধারিত সময়ের সাত মাস আগে আগামী ১৫ অক্টোবর চট্টগ্রাম-দোহাজারী-কক্সবাজার রুটে পরীক্ষামূলকভাবে চালানোর জন্য পটিয়া রেলস্টেশনে একটি ট্রেন প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
[৩] প্রকল্প পরিচালক বলেন, প্রকল্পের ৮৯ শতাংশের বেশি নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে এবং বাকি কাজ আগামী ৬ মাসের মধ্যে শেষ হবে। মফিজুর রহমান বলেন, এ পর্যন্ত ৩৯টি বড় সেতু, ২৪২টি কালভার্টের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে এবং ১০০ কিলোমিটার রেলপথের মধ্যে ৯৫ কিলোমিটার স্থাপনের কাজ ইতোমধ্যেই শেষ হয়েছে।
[৪] এছাড়া, সাঙ্গু, মাতামুহুরি ও বাঁখালী নদীর ওপর তিনটি বড় সেতুসহ ৪৩টি ছোট সেতু, ২০১টি কালভার্ট ও ১৪৪টি লেভেল ক্রসিং নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। নয়টির মধ্যে ছয়টি রেল স্টেশনের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে এবং আরও দুই-তিনটি স্টেশন আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হবে। বাকি স্টেশনগুলোর কাজ এখন পুরোদমে চলছে। ১০০ কিলোমিটার রুটে সাতকানিয়া, লোহাগাড়া, চকরিয়া, ডুলাহাজরা, ঈদগাও, রামু, কক্সবাজার সদর, উখিয়া ও গুনদুমসহ মোট নয়টি স্টেশন থাকবে। এই স্টেশনগুলোতে শতভাগ কম্পিউটার-ভিত্তিক ইন্টারলকিং সিগন্যাল সিস্টেম এবং একটি সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজড টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক থাকবে।
[৫] তিনি আরও বলেন, নতুন রেল লাইনটি বন্দর নগরী থেকে পর্যটন শহর কক্সবাজার পর্যন্ত দ্রুত ও নির্বিঘ্নে ট্রেন চলাচল নিশ্চিত করবে। ১৮ হাজার ৩৪
