• প্রচ্ছদ
  • আমার দেশ
  • আমাদের বিশ্ব
  • খেলা
  • ইসলামি চিন্তা
  • অমৃত কথা
  • বিনোদন
  • আজকের পএিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
  • নগর সংস্করণ
  • মিনি কলাম
  • খ্রিস্টীয় দর্পণ
  • প্রবারণা পূর্ণিমা

আমাদের বিশ্ব

ভারতের বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন চালু

প্রকাশের সময় : March 15, 2024, 8:20 pm

আপডেট সময় : March 15, 2024 at 8:20 pm

অর্থনীতি ডেস্ক : [১] সম্প্রতি নির্বাচনের কিছুদিন আগে ভারতে বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) কার্যকরকরণ প্রসঙ্গে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বিজেপি নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় মোদি সরকার। পাকিস্তানের পর এবার আইনটি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তারা বলেছে যে, এই বিতর্কিত আইনের প্রয়োগ কিভাবে হয় তা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে বলে জানায় যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। খবর- ইন্ডিয়া টুডে
[২] সাংবাদিকদের সাথে দৈনিক ব্রিফিংয়ের সময় ম্যাথিউ মিলার বলেন, আমরা ১১ই মার্চ নাগরিকত্ব (সংশোধনী) আইনের বিজ্ঞপ্তি নিয়ে উদ্বিগ্ন। এই আইন কিভাবে বাস্তবায়িত হবে তা আমরা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতি সম্মান এবং সকল সম্প্রদায়ের জন্য আইনের অধীনে সমান আচরণ মৌলিক গণতান্ত্রিক নীতি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
[৩] প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারত সরকার গত সোমবার (১১ মার্চ) নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন কার্যকর করেছে। পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান থেকে আসা নথিবিহীন অমুসলিম অভিবাসীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার পথ প্রশস্ত করেছে যারা ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৪এর আগে ভারতে এসেছিলেন। বিরোধী দলগুলির প্রতিবাদের মধ্যে, সরকার একটি প্রেস বিবৃতি জারি করে যে ভারতীয় মুসলমানদের উদ্বিগ্ন হওয়ার দরকার নেই কারণ সিএএ তাদের নাগরিকত্বের স্থিতিকে প্রভাবিত করবে না।
[৪] সিএএ নিয়ে কেন এত বিতর্ক? বিরোধীদের দাবি, এই আইনে যেহেতু মুসলিমদের উল্লেখ নেই সেই জন্য সংবিধানে বর্ণিত ধর্মনিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। ভারতের নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য বাংলাদেশ থেকে সংখ্যালঘু হিন্দুরা ব্যাপক হারে ভারতে চলে আসতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই।
[৫] তবে বিজেপি নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকার ধারাবাহিকভাবে আশ্বস্ত করে চলেছে যে এই আইনের ফলে দেশের কোনও নাগরিক তাদের নাগরিকত্ব হারাবে না।
[৬] উল্লেখ্য, সিএএ প্রণয়নের প্রতি আপত্তি জানিয়ে আইনটিকে বৈষম্যমূলক বলে অভিহিত করেছে। পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র মুমতাজ জাহরা বালোচ। তিনি বলেছেন, স্পষ্টতই, আইন এবং প্রাসঙ্গিক নিয়মগুলি বৈষম্যমূলক কারণ এটি বিশ্বাসের ভিত্তিতে মানুষের মধ্যে পার্থক্য তৈরি করে। এই প্রবিধান এবং আইনগুলি একটি মিথ্যা ধারণার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে যে এই অঞ্চলের মুসলিম দেশগুলিতে সংখ্যালঘুরা নির্যাতিত হচ্ছে এবং ভারতের সম্মুখভাগ সংখ্যালঘুদের জন্য নিরাপদ আশ্রয়স্থল।

সম্পাদক

নাসিমা খান মন্টি

09617175101, 01708156820

[email protected]

১৩২৭, তেজগাঁও শিল্প এলাকা (তৃতীয় তলা) ঢাকা ১২০৮, বাংলাদেশ। ( প্রগতির মোড় থেকে উত্তর দিকে)