পাকিস্তানে প্রতিবছর ৫.৮ ট্রিলিয়ন রুপি কর ফাঁকি হয়
বিশ্বজিৎ দত্ত : [১] পাকিস্তানের সংবাদ মাধ্যম জিওটিভির অনলাইনে বলা হয় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফ ও পাকিস্তান বিনিয়োগ সুবিধা কাউন্সিল যৌথভাবে এই তথ্য প্রকাশ করেছে।
[২] শাহবাজ শরীফ জানান, পাকিস্তানের মোট জিডিপির ৬.৯ শতাংশ কর ফাঁকি দেয়া হয়।বর্তমানে পাকিস্তানের জিডিপি ৩৪৮ বিরিয়ন ডলার।
[৩] সব চেয়ে বেশি কর ফাঁকির খাত হলো বিক্রয় কর (বাংলাদেশে এর নাম ভ্যাট)। সেখানে ফাঁকির পরিমাণ ২.৯ ট্রিলিয়ন রুপি।
[৪] ৯৯৬ বিলিয়ন রুপির কর ফাঁকি হয় চোরাচলানের মাধ্যমে পণ্য আমদানি রফতানিতে।
[৫] খুচরা ব্যবসায় ফাঁকি হয় ৪৪৪ বিলিয়ন।
[৬] পরিবহন সেক্টরে কর ফাঁকি হয় ৫৬২ বিলিয়ন রুপি।
[৭] বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র কর ফাঁকি দেয় ৪৯৮ বিরিয়ন রুপি।
[৮] রপ্তানিতে ফাঁকি হয় ৩৪২ বিলিয়ন ও রিয়েল এস্টেটে ফাঁকি দেয়া হয় ১৪৮ বিলিয়ন রুপির কর।
[৯] অন্যান্য ক্যাটগরিতে কর ফাঁকির পরিমাণ ১.৬ বিলিয়ন রুপি।
[১০] সম্প্রতি আইএমএফ পাকিস্তানকে কর বৃদ্ধির শর্ত দিয়েছে। এই শর্ত অনুযায়ি চলতি বছর পাকিস্তানকে মোট জিডিপির ১২.৯ শতাংশ কর বৃদ্ধি করতে হবে। বর্তমানে পাকিস্তানে কর জিডিপির অনুপাত ৯.১ শতাংশ।