ভারতের পণ্য বর্জন কর্মসূচী খুব বেশী সফল হয়েছে বলে মনে হয় না
এমডি আলী জামান
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা না থাকলে- এইটা বাস্তবায়ন হয় না। বিএনপি দায়সারাভাবে ভারতের পণ্য বর্জন কর্মসূচীতে প্রোগ্রামে সমর্থন দিয়েছে। কারণ, বিএনপির দেশীয় শীর্ষ নেতারা এইটা চায় না। তাদের বেশিরভাগ ভারত পন্থি।
ভারতীয় পণ্য বর্জন একটু জমে উঠতেই দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের উৎপাদিত পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। ঠিক যেন, ১৯৮৩ তে এরশাদের সৃষ্ট ওষুধ নীতির পর বিদেশীরা চলে গেলে- দেশীয় ওষুধ কোম্পানীগুলো দাম বাড়িয়েছিল, তেমনই।
পাবলিক এখন দেশীয় পণ্যের উপর বিরক্ত। এই ভরা সিজনেও পিঁয়াজ ঢাকায় ৭০ টাকা, আলু ৫০ টাকা কেজি। দেশী সাবান, ডিটারজেন্ট পাওডারের দাম বেড়েছে। সয়াবিন তেল, নারকেল তেলের দামও বাড়তি। অথচ দেশী প্রতিষ্ঠানগুলো এই সুযোগে ন্যায্য দামে পণ্য বিক্রির মাধ্যমে পুরো বাজারটা দখল করতে পারতো। লেখক : ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প এসোসিয়েশনের সভাপতি