বিশ্বজিৎ দত্ত : [১] পোশাক আশাকেই বোঝা যাচ্ছে, যে জিনিসটি তিনি ছড়িয়ে দিচ্ছেন, সেটি তাঁর শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক হতে পারে ভেবেই মাথা-নাক-মুখ ঢেকে রেখেছেন তিনি। কনুই পর্যন্ত ঢাকা গ্লাভসও পরেছেন।
[২] চাষের ক্ষেত থেকে বাজারে নিয়ে যাওয়ার জন্য ট্রাকে বোঝাই করা হয়েছে অজস্র বাঁধাকপি। সেই বাঁঁধাকপির উপরে সাদা রঙের পাউডারের মতো কিছু একটা ছড়িয়ে দিচ্ছেন হাতে গ্লাভস পরা আপাদমস্তক ঢাকা এক ব্যক্তি।
[৩] তার পোশাক আশাকেই বোঝা যাচ্ছে, যে জিনিসটি তিনি ছড়িয়ে দিচ্ছেন, সেটি তার শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক হতে পারে ভেবেই মাথা-নাক-মুখ ঢেকে রেখেছেন তিনি। কনুই পর্যন্ত ঢাকা গ্লাভসও পরেছেন।
[৪] অথচ সেই ক্ষতিকারক পাউডার তিনি অবলীলায় ছড়িয়ে দিচ্ছেন সাধারণ মানুষের খাবারের জিনিসের উপরে। কিছুক্ষণের মধ্যেই বাঁধাকপি গুলির সবুজ রঙের উপর সাদা পাউডারের পুরু পরত পরে যায়। তার পরে বন্ধ করে দেওয়া হয় ট্রাকের দরজা।
[৫] এক সমাজমাধ্যম প্রভাবী ঘটনাটির ভিডিয়ো প্রকাশ করে ইনস্টাগ্রামে লিখেছেন, এই বাঁধাকপি আর খাওয়ার উপযুক্ত নেই। এটি বিষে পরিণত হয়েছে।
[৬] ভিডিয়োটি প্রকাশ করে তিনি সাধারণ মানুষকে সতর্ক করে লিখেছেন, কপি হোক বা যেকোনও সব্জি, ক্ষতিকর কীটনাশক বা রাসায়নিকের হাত থেকে বাঁচতে অন্তত ২-১ মিনিট নুন জলে ফুটিয়ে নিন। তার পরে রান্না করুন।