বিশ্বজিৎ দত্ত : [১] বাংলাদেশ মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের হিসাবে এবছরের ঈদুল আযহায় দেশে ১ কোটি ৪ লাখ ৯১৮টি বিভিন্ন গবাদি পশু কোরবানি হয়েছে। যা গত বছরের চেয়ে ৩ লাখ ৬৭ হাজার ১০৬টি বেশি কোরবানি।
[২] অন্যদিকে এবারে পশু কোরবানি কমেছে পাকিস্তানে। পাকিস্তানের ট্যানার এ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুযায়ি, পাকিস্তানে গবাদি পশু কোরবানি হয়েছে ৬০ লাখ। [৩] বিশ্বের বৃহৎ মুসলীম দেশ ইন্দোনেশিয়াতেও এবারে কোরবানি হয়েছে ৬ লাখ। ইন্দোনেশিয়ার দৈনিক পত্রিকা ইন্ডিপেন্ডেটের তথ্য অনুযায়ি এবারে গরুর দাম বেশি থাকায় ১০ হাজার পশু কম কোরবানি হয়েছে।
[৪] সৌদিআরবের জেদ্দা ব্যবসায়ীক ফেডারেশনের হিসাব অনুযায়ি সৌদিআরবে এবার কোরবানি হয়েছে ৩০ লাখ। তবে এর বেশিরভাগ কোরবানি দিয়েছে হজ পালনকারীরা। [৫] কোরবানির পশুর দামের হিসাবেও ঈদ উল আযহায় বাংলাদেশ বিশ্বে এগিয়ে রয়েছে।
[৬] দেশে এবার সাদেক এগ্রো নামের একটি প্রতিষ্ঠান ১ কোটি টাকায় একটি গরু বিক্রি করেছে। ছাগল বিক্রি করেছে ১৫ লাখ টাকায়।
[৭] যদিও পরে সাদেক এগ্রোর মালিক মামুন গতকাল জানিয়েছেন তাদের ১ কোটি টাকার গরুটি কোরবানি হয়নি। তবে মালিক গরুটি পরে নিবে বরে জানিয়েছে। ছাগলটির জন্য তিনি ১ লাখ টাকা বুকিং মানি নিয়েছিলেন। কিন্তু এটিও বিক্রি হয়নি।
[৮] অন্যদিকে পাকিস্তানে রুস্তম ই পাকিস্তান নামের একটি ষাড় বিক্রি হয়েছে ৮০ লাখ রুপিতে। বকরি বিক্রি হয়েছে ২০ লাখ রুপিতে। পাকিস্তানের ডিসেন্ট ক্যাটেল ফার্ম নামের একটি প্রতিষ্ঠান এই তথ্য্য প্রকাশ করেছে।