বিশ্বজিৎ দত্ত : [১] শুধু তিনি একাই নন, অধিকাংশ মানুষই সেই পদ্ধতিতেই মূত্রত্যাগ করেন বলেই জানা ছিল তার। স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানোর সময়ে চিকিৎসকের কাছ থেকে মূত্রত্যাগের সঠিক পদ্ধতিও শিখে নিলেন কেটি।
[২] অসুস্থ বোধ করায় চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিলেন কেটি। পেশায় সমাজমাধ্যমের প্রভাবী তিনি। পরীক্ষা করে কেটিকে তার যৌনাঙ্গে আল্ট্রাসাউন্ড করানোর পরামর্শ দেন তিনি।
[৩] চিকিৎসকের নির্দেশ মেনে আল্ট্রাসাউন্ড করাতে যান তরুণী প্রভাবী। কিন্তু সেখানে যাওয়ার পর তিনি জানতে পারেন যে, এত দিন ধরে তিনি ভুল পদ্ধতিতে মূত্রত্যাগ করতেন। শুধু তিনি একাই নন, অধিকাংশ মানুষই সেই পদ্ধতিতেই মূত্রত্যাগ করেন বলেই জানা ছিল তার।
[৪] কেটিকে চিকিৎসক জানান, মূত্রত্যাগ করার সময় মূত্রথলিতে চাপ দেওয়া একেবারেই উচিত নয়। বরং প্রশ্বাস নেওয়ার সময় মূত্রত্যাগ করা প্রয়োজন।
[৫] সারা দিনে অন্তত ছয় থেকে সাত বার মূত্রত্যাগ করা স্বাভাবিক লক্ষ্মণ। চিকিৎসক তরুণীকে বলেন, কখনও মূত্রথলিতে জোর দেবেন না। মূত্রত্যাগের সময় আস্তে আস্তে প্রশ্বাস নেবেন। প্রশ্বাস নেওয়ার সময় ধীরে ধীরে মূত্রত্যাগ করা শুরু করুন। যখন মূত্রত্যাগের সময় গরম ভাব অনুভব করবেন, তখন বুঝবেন যে, আপনার মূত্র নির্গমন শেষ হয়েছে।
[৬] চিকিৎসকের কথা শুনে চমকে যান তরুণী। পরে টিকটক মাধ্যমে সম্পূর্ণ ঘটনার বিবরণ দিয়ে তরুণী বলেন, তা হলে আমি এত দিন ভুল পদ্ধতিতে মূত্রত্যাগ করতাম। তরুণীর বিবরণ শুনে নেটব্যবহারকারীদের একাংশ মন্তব্য করেন, মূত্রথলিতে চাপ না দিলে মূত্র নির্গমন হবে কী করে? এ বার কেমনধারা নিয়ম? কেটির পোস্ট দেখে বিভ্রান্ত হয়ে পড়েছেন নেটব্যবহারকারীরা।