চট্টগ্রাম প্রতিনিধি : [১] কারফউির কারণে বন্দরে আটকা পড়ে শত শত পণ্যর্ভতি কন্টইেনার। পণ্য খালাস শুরু হলেও কমেনি কন্টইেনাররে এই জট। খালাস না হওয়ায় প্রায় ৪১ হাজার কনটইেনাররে স্তূপ জমে বন্দর।
[২] ইন্টারনটে না থাকায় দশেরে প্রধান সমুদ্রবন্দর চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি রপ্তানি র্কাযক্রমে যে অচলাবস্থা দেখাদিয়েছে তা কাটতে শুরু করছে। পোণ্য রপ্তানি পুরোদমে শুরু হয়েছে। আবার বন্দর থেকে আমদানি পণ্য খালাসরে চাপও বেড়েছে।
[৩] গত কয়কে দনিরে অচলাবস্থার কারণে বন্দররে ভতেরে আমদানি পণ্যরে স্তূপ বেড়েছে গয়িছেলি। পুণ্য খালাস শুরু হওয়ায় গত বৃহস্পতিবার সকালে এ সংখ্যা ৪০ হাজাররে নিচে নেসমছে। পণ্য খালাসরে চাপরে কারণে বন্দররে ভতেরে যান চলাচলে জট লেগে গেছে। এই চাপ স্বাভাবকি হতে কছিুদনি সময় লাগতে পারে বলে জানয়িছেনে বন্দর র্কমর্কতারা।
[৪] শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে উদ্ভূত পরস্থিতিতে গত বৃহস্পতবিার রাত থেকে ইন্টারনটে বন্ধ হয়ে যায়। এতে বন্ধ হয়ে যায় আমদানি রপ্তানি র্কাযক্রমও। কারণ, অনলাইনে কোনো পণ্য চালানরে শুল্কায়নরে জন্য কোনো নথপিত্র জমা দওেয়া যাচ্ছলি না। এ অবস্থায় গত মঙ্গলবার বকিল্প ব্যবস্থায় চট্টগ্রাম কাস্টমস আমদানি রপ্তানি শুল্কায়ন র্কাযক্রম শুরু কর। বোধবার সীমতি পরসিরে ব্রন্ডব্যান্ড ইন্টারনটে চালু হয়। তাতে আমদানি রপ্তানি র্কাযক্রম স্বাভাবকি হতে শুরু করে। গত বৃহস্পতিবার পুরোপুরি সচল হয় আমদানি রপ্তানি র্কাযক্রম।
[৫] চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে যেসব পণ্য আমদানি রপ্তানি হয়, তার ৯৫ শতাংশই শুল্কায়ন করে চট্টগ্রাম কাস্টমস। চট্টগ্রাম কাস্টমসরে তথ্য অনুযায়ী, বুধবার ৮ হাজার ১৫৩টি আমদানি রপ্তানি চালান শুল্কায়ন হয়ছে। শুল্কায়নরে জন্য অনলাইনে নথি জমা দওেয়া হয়েছে ৯ হাজার ৩৪৫টি চালানরে। গত বৃহস্পতিবার দুপুর র্পযন্ত অনলাইনে আমদানি রপ্তানি নথি জমা হয়েেছ ৪ হাজার ২০০ টরি। স্বাভাবকি সময়রে চেয়ে এ সংখ্যা বেশি।
[৬] কাস্টমস শুল্কায়নরে পরই রপ্তানি পণ্য ডিপো থেকে এনে দিয়ে বন্দর দিয়ে জাহাজে তুলে দওেয়া হয়। আবার আমদানি পণ্যরে শুল্ক-কর পরেিশাধ করে বন্দর থেকে খালাস করনে ব্যবসায়ীরা। বুধবার যসেব আমদানি পণ্যরে শুল্কায়ন হয়েছে। সগেুলো খালাস নিতে শুরু করছেনে ব্যবসায়ীরা। এতে বন্দরে জট লেগে যায়।
[৭] বন্দর সচবি মো. ওমর ফারুক বলনে, গতকাল সকাল আটটা র্পযন্ত আগরে ২৪ ঘণ্টায় প্রায় ৩ হাজার আমদানি পণ্যরে কনটইেনার খালাস হয়ছে।ডিপো স্থানান্তর হয়েছে পাঁচ শতাধকি কনটইেনার। গতকালও পণ্য খালাসরে চাপ ছলি। পণ্য খালাসরে চাপে বন্দরে গাড়রি জট তৈরি হলওে কছিুদনিরে মধ্যে পরস্থিতিতে স্বাভাবকি হয়েছে আসবে।
[৮] প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী বন্দরে র্কমরত শ্রমকিদরে মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দররে উদ্যোগে খাদ্যসামগ্রী বতিরণ করা হয়। সকালে বন্দর চত্বরে নৌপরবিহন প্রতমিন্ত্রী খালদি মাহমুদ চৌধুরী শ্রমকিদরে এসব খাদ্য সহায়তা তুলে দনে। এ সময় র্সাবকি পরস্থিিিত নেিয় সাংবাদকিদরে সঙ্গে কথা বলনে প্রতমিন্ত্রী।