বিশ্বাসযোগ্যতার নিরিখে ভারতের স্থান তৃতীয়
আশিস গুপ্ত, নয়াদিল্লি : প্রায় ১৩ বছর পর ভারতের রেটিং বাড়িয়ে গুজরাট ভোটের আগে বিজেপিকে কিছুটা অক্সিজেন দিয়েছিল মুডিজ। মুডিজ-এর পর এবার ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ) বিশ্বাসযোগ্যতার নিরিখে মোদি সরকারকে ৩ নম্বরে রেখে আরও কিছুটা স্বস্তি দিল। তাদের সাম্প্রতিকতম রিপোর্টে ডব্লিউইএফ জানিয়েছে, বিশ্বাসযোগ্যতার নিরিখে বিশ্বের মধ্যে তৃতীয় মোদি সরকার। তালিকায় সুইজারল্যান্ড এবং ইন্দোনেশিয়া পরেই রয়েছে ভারতের স্থান। বিশ্বব্যাপী এক সমীক্ষা চালায় অর্গানাইজেশন ফর ইকনোমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (ওইসিডি)। সেই সমীক্ষার উপর ভিত্তি করেই বিশ্বাসযোগ্য দেশের তালিকার প্রকাশ করেছে ডব্লিউইএফ। তাতে বলা হয়েছে, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিশ্বের অন্যতম বিশ্বাসযোগ্য সরকারের প্রধান। প্রায় তিন-চতুর্থাংশ ভারতীয় জানিয়েছেন, সরকারের উপর তাদের আস্থা রয়েছে।’
ওই রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকার দুর্নীতি রুখতে যে ব্যবস্থা নিয়েছে এবং কর ব্যবস্থার সংস্কার করেছে, তার ফলে দেশের আমজনতার আস্থা অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। প্রায় ৭৪ শতাংশ ভারতীয় জানিয়েছেন, তারা মোদি সরকারের কাজে খুশি। ওইসিডি’র রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসার পরই তা টুইট করেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জেপি নাড্ডা। তিনি লেখেন, ‘গত কয়েক বছরে দেশের মানুষ সরকার ও রাজনীতিবিদদের উপর বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছিলেন। নরেন্দ্র মোদির নীতি ও নেতৃত্বে সেই আস্থা ফিরে এসেছে। এটা গণতন্ত্রের ভিত্তি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে নতুন ভারতের স্বপ্ন দেখতে পাচ্ছেন প্রত্যেক ভারতীয়।’ সাড়ে ৩ বছর কেটে গেলও বর্তমান এনডিএ সরকার দেশের মানুষের অনেক আশা পূরণ করতে পারেনি, এমন অভিযোগে সরব বিরোধীরা। দুর্নীতি দমনে ব্যর্থতাসহ একাধিক অভিযোগ তুলেছে তারা। আর এই তখনই মুডিজের পর ওইসিডি এই রিপোর্ট মোদি সরকারের হাত অনেকটাই শক্ত করবে, মত বিশেষজ্ঞদের। সম্পাদনা : গিয়াস উদ্দিন আহমেদ
জানা যায়, ২০০৮ সালের ২৩ অক্টোবর রাতে ঘরের সিঁদ কেটে শয়নকক্ষে ঢুকে বড় ভাই এসকেন্দারকে জবাই করে হত্যা করা হয়। ছোট ভাই মাহমুদ শেখ ও এসকেন্দারের স্ত্রী পারভীন খাতুন (২৯) তাদের পরকীয়ার জের ধরে এ হত্যাকা- ঘটান। এ ঘটনায় পরদিন নিহতের বাবা মোজ্জাম শেখ বাদী হয়ে বাগেরহাটের চিতলমারী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে ২০০৯ সালের ২