‘অতি দরিদ্রদের উন্নয়নে গৃহীত কর্মসূচি তাদের মানসিক সুস্বাস্থ্যের জন্য সহায়ক’
ফাহিম ফয়সাল : অতি দরিদ্রদের উন্নয়নে গৃহীত কর্মসূচিসমূহ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তাদের মানসিক সুস্বাস্থ্যের জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করে। যুক্তরাজ্যের সাসেক্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মার্টিন গ্রিলির নেতৃত্বে পরিচালিত এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
গতকাল সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ), ব্র্যাক ও ইনস্টিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (আইডিএস)-এর যৌথ আয়োজনে ‘এৎধফঁধঃরড়হ ধং জবংরষরবহপব: অফফৎবংংরহম চংুপযড়ষড়মরপধষ ডবষষনবরহম: উড়বং রঃ সধঃঃবৎ ভড়ৎ বীঃৎবসব ঢ়ড়াবৎঃু ঢ়ৎড়মৎধসসবং?’ শীর্ষক সেমিনারে ‘অফফৎবংংরহম চংুপযড়ষড়মরপধষ ডবষষনবরহম: উড়বং রঃ সধঃঃবৎ ভড়ৎ বীঃৎবসব ঢ়ড়াবৎঃু ঢ়ৎড়মৎধসসবং?’ শীর্ষক একটি গবেষণার ফলাফল এ তথ্য তুলে ধরা হয়। এই গবেষণায় ৬টি ক্ষেত্রে ৩৭টি সূচক ব্যবহার করে ১ হাজার ৮০০ অতি দরিদ্র সদস্যের মানসিক সুস্বাস্থ্য পরিমাপ করা হয়। সভাপতির বক্তব্যে অর্থনীতিবিদ ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ বলেন, দারিদ্র্য বিমোচনে গৃহীত কর্মসূচিসমূহে অনেক ক্ষেত্রেই লক্ষিত জনগোষ্ঠির মানসিক সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতে তেমন একটা গুরুত্ব দেয়া হয় না। সুতরাং, এই গবেষণাটি উন্নয়ন ভাবনায় একটি দিগন্ত উন্মোচিত করেছে।
মোঃ আবদুল করিম বলেন, নতুন কিন্তু সময়োপযোগী এই গবেষণা পরিচালনা একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। অতি দরিদ্রদের আর্থিক ও সামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি তাদের মানসিক সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করাও উন্নয়ন কর্মসূচিসমূহের লক্ষ্য থাকা উচিত। সম্পাদনা : সৈয়দ নূর-ই-আলম