মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সদয় দৃষ্টি আকর্ষণবঙ্গবন্ধুর মেরিন ফিশারিজ একাডেমি আপনাকে চায়
নাঈমুল ইসলাম খান : বঙ্গবন্ধু প্রতিষ্ঠিত মেরিন ফিশারিজ একাডেমি চট্টগ্রামে অনেকদিন ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদধূলি চাচ্ছে। ২০২০ সালে বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মবার্ষিকীর আগেই এই একাডেমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পরিদর্শন এবং এর সম্প্রসারণে ব্যাপক পরিকল্পনা প্রত্যাশা করে। আমি এই একাডেমি দেখতে গিয়েছিলাম। সেখানে দেখেছি ছাত্র-শিক্ষক, কর্মকর্তা অর্থাৎ পুরো প্রতিষ্ঠান, মন্ত্রণালয় এবং মন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদৃষ্টি এবং পদধূলি পেতে অধীর আগ্রহী।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালের ১ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামে প্রতিষ্ঠা করেন মেরিন ফিশারিজ একাডেমি। তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের পূর্ণ সহযোগিতায় এই একাডেমির কার্যক্রম ওইদিনই শুরু হয়।
বাংলাদেশে সমুদ্রসীমা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সুবিস্তৃত এবং সুনিশ্চিত হওয়ার পর বাংলাদেশে ব্লু ইকোনমির যে অমিত সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে, সেই পটভূমিতে মেরিন ফিশারিজ একাডেমি অনেক সম্প্রসারিত হওয়া এবং আধুনিকায়নের দাবি রাখে।
এই মেরিন ফিশারিজ একাডেমি থেকে পাস করে কেউ বেকার থাকে না বরং কোর্স সমাপনের আগেই অনেকে দেশে এবং বিদেশে চাকরিতে আমন্ত্রণ পেয়ে যায়।
এদেশে ব্লু ইকোনমির উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ, দেশে-বিদেশে কর্মসংস্থানের বিশাল সুযোগ বিবেচনায় নিয়ে আরও বেশি বেশি প্রশিক্ষিত জনশক্তি তৈরি করা, মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে ছাত্র ভর্তির সুযোগও সম্প্রসারণ করা দরকার এবং আরও দরকার নতুন নতুন বিভাগ প্রতিষ্ঠা, সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ল্যাবরেটরি এবং একাডেমিক ভবনের সম্প্রসারণসহ ছাত্রছাত্রী এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীর আবাসিক সুবিধা সম্প্রসারণও সময়ের দাবি।