পত্রিকাগুলোকেও শৃঙ্খলায় আনা হবে, বললেন তথ্যমন্ত্রী পত্রিকা ছাপায় ৫ হাজার, সুবিধা নিতে ঘোষণা দেয় দেড় লাখ
কেএম নাহিদ : বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ক্র্যাব) বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। পূর্ব-পশ্চিম
মন্ত্রী বলেন, ৯ম ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন হলে সাংবাদিকরা অনেক উপকৃত হতো। তবে মালিকরা অনেকেই এটা করছে না। পত্রিকাগুলো আমাদের কাছে সার্কুলেশনের এক হিসাব দেয়, ট্যাক্স অফিসে আরেক হিসাব দেয়। সরকারি দুই দপ্তরের দুই হিসাব চলবে না। তাদের নজরদারি ও শৃঙ্খলায় আনা হবে।
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, এক সময় বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো বিদেশি চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দেয়, যা শুধু বাংলাদেশেই প্রচার হয়। এটা সম্পূর্ণ অবৈধ। এছাড়া ক্যাবল অপারেটররা বাংলাদেশি চ্যানেলগুলোকে সিরিয়ালে দূরে রাখতো। আমরা ১-৪ এর মধ্যে বাংলাদেশ টেলিভিশনের চ্যানেলগুলো ও পরবর্তীতে বেসরকারি চ্যানেলের সিরিয়াল করিয়েছি। তাদের যেভাবে শৃঙ্খলায় আনা হয়েছে, একইভাবে পত্রিকাগুলোকেও শৃঙ্খলায় আনা হবে।
বন্ড সুবিধায় শুল্কমুক্তভাবে পণ্য আমদানি না করে যারা বাজারে পণ্য বিক্রি করছে, তাদের বিরুদ্ধে সংবাদপত্রে সংবাদ প্রকাশের অনুরোধ করেন। আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক বলেন, এক সময় বেসরকারিভাবে বন্ডেড ওয়্যারহাউজের অনুমোদন ছিলো না। সরকার তাদের অনুমতি দিয়েছে। কিন্তু তাদের পণ্য বাজারে চলে আসে। ফলে রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। যেখানে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে আপনারা সেক্টর ধরে ধরে রিপোর্ট করেন তাহলে আমাদের সমস্যাগুলো ফিগার আউট (বের) করতে সুবিধা হবে। সম্পাদনা : রেজাউল আহসান