[১]ন্যাশনাল এগ্রিকালচার টেকনোলজি প্রোগ্রাম-২য় পর্যায় প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ এগিয়ে চলছে
মতিনুজ্জামান মিটু : [২] কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ন্যাশনাল এগ্রিকালচার টেকনোলজি প্রোগ্রাম-২য় পর্যায় নামের এ প্রকল্পটি শেষ হবে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে ১৫২ কোটি ২৬ লাখ টাকা আরএডিপি বরাদ্দের মধ্যে ১৫০ কোটি ৯৩ লাখ ৪৩ হাজার টাকা ব্যয়ে উল্লেখযোগ্য কার্যক্রম বাস্তবায়ন হয়েছে।
[৩] এসব কর্মসূচিতে ছিলো; ৮লাখ ৪০হাজার ১৯০ জনদিনের জাতীয় প্রশিক্ষণ, ৬ হাজার ১৫৪টি মাঠ দিবস, এক্সপোজার ভিজিট ২৭০ জন, কৃষক প্রশিক্ষণ ৮ লাখ ২০ হাজার ১৮০ জনদিন, কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ ১ হাজার ৭২০ জনদিন, এসএএও প্রশিক্ষণ ৮হাজার ৫৮০জনদিন, বিদেশ শিক্ষা সফর বা প্রশিক্ষণ ১৩ব্যাচ, মাঠ দিবস ১৫ হাজার ৯৯৬টি, প্রদর্শনী স্থাপন ৪৮হাজার ১৭০টি ও জাতীয় কর্মশালা ১টি। [৪] এ প্রকল্পের পরিচালক কৃষিবিদ ড. রতন চন্দ্র দে জানালেন, ২০১৫ সালে শুরু হওয়া এ প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ অনেক দূর এগিয়েছে। দেশে প্রধান প্রধান ফসলের (ধান, গম, আলু, টমেটো, কলা ইত্যাদি) উৎপাদনশীলতা বাড়াতে, সিআইজি গঠন ও নতুন প্রযুক্তি নেওয়া, মান সম্পন্ন ফলের চারা বা কলম উৎপাদন, কৃষি উৎপাদনশীলতা বাড়ানো এবং বাজার প্রবেশাধিকার ব্যবস্থার উন্নয়ন, প্রযুক্তি উদ্ভাবন বিস্তার ও গ্রহনে কৃষি গবেষণা, সম্প্রসারণ সেবা এবং কৃষকের সক্ষমতা শক্তিশালী করার উদ্দেশ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হচ্ছে। সম্পাদনা : মোহাম্মদ রকিব
ভ্যালু চেইন ও বাজার সংরক্ষণ কার্যক্রমে সক্রিয় অংশ নেওয়া এবং জ্ঞান ও দক্ষতা উন্নয়নে সহায়তা দেওয়ার মাধ্যমে বিদ্যমান বা নবগঠিত কৃষক গ্রুপ ও প্রডিউসার অর্গানাইজেশনগুলোর স্থায়ীত্ব বাড়ানোও এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
[৫] দেশের ৫৭টি জেলার ২৭০টি উপজেলার ২ হাজার ৭১৫টি ইউনিয়নে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের কাজ চলছে। চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রকল্পের আরএডিপি বরাদ্দের প্রক্রিয়া চলছে।