[১]কোভিড পরিস্থিতিতে হতাশ চৌগাছার গরু খামারিরা
রহিদুল খান ও বাবুল আক্তার : [২] উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা গেছে উপজেলায় ৬ হাজার ৫শ পারিবারিক ও বাণিজ্যিক খামার রয়েছে। এসব খামারে কোরবানি উপলক্ষে দেশীয় পদ্ধতিতে প্রায় ৭ হাজার গরু মোটাতাজা করা হয়েছে।
[৩] উপজেলার মশিউর রনগর গ্রামের গরুর খামারি আলাউদ্দীনের খামারে ৪৬টি গরু রয়েছে। যার ক্রয় মূল্য প্রায় ৫৬ লাখ টাকা। তিনি বলেন, প্রতিটি গরু কমপক্ষে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি করতে পারলে তার আসল বাঁচবে। [৪] তিনি আরও জানান, কোরবানির সময়ে গরুগুলো বিক্রি করতে না পারলে তার খামারে কমপক্ষে ১০ লাখ টাকা লোকসান হবে বলেও জানান তিনি।
[৫] সিংহঝুলী গ্রামের পারিবারিক গরু খামারের মালিক রবিউল ও মিজানুর রহমান কাটু জানান, ঈদে বিক্রির জন্য এলাকার অনেকেই গরু মোটা তাজা করেছেন। কিন্তু এ পর্যন্ত কোনো ব্যাপারী আসেনি।
[৬] উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা প্রভাশ চন্দ্র গোস্বামী বলেন, পারিবারিক বাণিজ্যিক খামারের মালিকদের বলা হয়েছে এবছর করোনাভাইরাসের কারণে গরু বহন করা ঝুঁকি রয়েছে। স্থানীয় বাজারে গরু বিক্রি করার জন্য উৎসাহিত করা হয়েছে। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান